অনেক দিন আগের কথা। তখন আমি সবে মাত্র HSC 2nd Year-এ পড়ি। ছোট ছিলাম, অনেক কিছুই বুঝতাম আবার অনেক কিছুই বুঝে উঠতে পারতাম না। সেই সময় এক ভাইয়ার সাথে পরিচয়। সেই ভাইয়াকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম "এত ভালো ভার্সিটিতে পড়ো,  বাবা-মা খুশি; এর পরও এত Depressed- কেন...।।
সে বলেছিল- "আর কিছু দিন,  আর একটা বছর অপেক্ষা করো...! তখন তোমাকে আমি বলবো " Welcome to university Life"!!!

Frustration -Depression এই word-দু'টো আমার Dictionary -তে ছিলোনা বললেই চলে। তবে কিছুটা চাপা কষ্ট ছিল সেটা অন্য কোন কারণে। 

শুধু প্রেমে ছ্যাকা খাওয়ার পড়েই Depression- আসেনা। Separation- আসলেই Frustration- আসেনা।
Frustration- তখন আসে যখন তুমি তোমার আশে-পাশের True Faced- মানুষ দের চিনতে পাড়বে।যে তোমাকে সবচেয়ে ভালো বন্ধু বানাবে, মুখে বলবে অনেক ভালো বন্ধু, মুখে বলবে ভাইয়ের চেয়েও বেশি কিছু, তোমাকে বোন বানাবে, তোমাকে ফিল করাবে তোমাকে পেয়ে সে বা তারা ধন্য...!! তারপর তোমার সবকিছু জেনে তোমাকে Backbite- করবে, উপহাস করবে, অন্যের কাছে হাসির পাত্র বানাবে বা নিজেই কথায় কথায় ছোট করে কথা বলবে। তোমার প্রতি Jealousy-করে তোমার সবকিছু কেড়ে নিবে। তখন তোমার মনে হবে একটু বন্ধুত্ব ছাড়া আর তো কিছু চাইনি। এগুলো পেলাম কেন তাহলে...!! তখন তোমার প্রচন্ড খারাপ লাগবে আর তখন থেকেই তোমার  নিজের মাঝে Frustration- আসবে।

যখন তোমার আশে-পাশের মানুষের কাছে হাসির আড়ালে মিথ্যে অভিনয়, স্বার্থপরতা আর Jealousy- ছাড়া আর কিছুই দেখবে না তখন তোমার Feel- হবে ব্যাপারটা এমন হলো কেনো...?? ব্যাপারটা সুন্দর হলেও তো পারতো, এরকম না হলেও তো পারতো। বন্ধুর নামে অভিনয়, স্বার্থপর গুলো; বন্ধু হলেও তো পারতো, আপন হলেও তো পারতো। তখন তুমি ভাববে- মুখে মধু, অন্তরে বিষ রাখার কি বা দরকার ছিল, কি বা দরকার ছিল মুখে মধুর সুরে কথা বলার। যে মধুর শুরে রয়েছে শুধুই মিথ্যে অভিনয়, মিথ্যে কথার ফুল ঝুড়ি...!!? তখন তোমার মাঝে Depression- কাজ করবে, হতাশ লাগবে। আসতে আসতে তুমি Depression-এ ভুগতে শুরু করবে। এই Depression- তোমাকে একা হয়ে যেতে বাধ্য করবে। তোমার কারো সাথে মিশার ইচ্ছে করবে না, মিশার ইচ্ছেটা চলে যাবে। এই Depression-টা আসতে আসতে বাড়তেই থাকবে, একটা সময় খুব ভালোভাবেই তা উপলব্ধি করতে পারবে।

ছোটবেলা থেকে স্কুল - কলেজ লাইফে স্বার্থপরতা, অভিনয় এই জিনিস টা আমরা সবচেয়ে কম পাই। Friendship- গুলো তখন অনেক নিষ্পাপ হয়, স্বার্থহীন, অভিনয়হীন হয়। স্বার্থ কি, অভিনয় কি তা ঐ সময়ে কেউ-ই বোঝে না।

মাঝে মাঝে নিজেকে খুব বোকা মনে হয়। আমি মানুষ চিনি খুব দেরীতে, কিন্তু এখন চিনি। কিছুটা হলেও চিনি। প্রতিনিয়ত কাউকে না কাউকে চিনচ্ছি। বড় হচ্ছি ধীরে ধীরে, খুব ধিরে...।।

ছোট বেলায় স্কুল, কোচিং ছাড়া বাড়ির চার দেয়ালের বাহিরে যাওয়ার অনুমতি ছিল না। এমন কি বাড়ির নিচে নামারো অনুমতি ছিল না। তখন ভাবতাম  বড় হবো কবে, বড় হচ্ছি না কেন। বড় হওয়ার তীব্র ইচ্ছায় ছোটবেলা পার করেছি। এখন নিজের উপর রাগ হয়, খুব বেশি রাগ হয়। কেনো বড় হতে চেয়েছিলাম, কেন বড় হলাম...!!!??

আমাকে কিছুদিন আগে একজন জিজ্ঞাসা করেছিল আমার Close Friend কয়জন ?? অদ্ভুত ভাবে বিনা দ্বিধায় উত্তর দিয়েছিলাম, এক সেকেন্ডও ভাবতে হয় নি...উত্তরটা কি তবে ভুল দিয়েছিলাম...!! না, কখনোই না। আমি কাকে আপন ভাবি, কে আমার Close-তা বলেছি। আমাকে কে আপন ভাবে বা Close-ভাবে সেটা জানতে চায় নি সে। Actually- কাকে তুমি আপন ভাবো তার চেয়ে বেশি জানা দরকার কে তোমাকে কতোটা আপন ভাবে, কতোটা কাছের মানুষ ভাবে। কারণ যে তোমাকে আপন, কাছের কেউ ভাবে না তাকে তুমি আপন, কাছের কেউ ভাবলে একটা সময় কষ্ট ছাড়া কিছুই তুমি পাবে না। তখন তোমার করারও কিছু থাকবে না.। ঐ সময়ে তোমার কষ্টের মাত্রাটা এতোই বেশি হবে যে তোমার সহ্যের ক্ষমতার বাহিরে চলে যাবে।  

আসলে একসাথে Chill- করলে বন্ধু হওয়া যায়না, Selfie-  তুলে Facebook-এ Check In- দিলেই Close- হওয়া যায়না। অনেক অনেক Tour আর Hangout arrange-করলেই Best Friend  হওয়া যায়না।

তুমি যখন একজনের ঘাড়ে নিজের চোখের পানি ফেলে Comfort- খুজতে যাবে আর পরক্ষণেই বুঝবে তার কাছে তোমার চোখের পানির বিন্দু পরিমাণ দাম নেই, যখন তুমি তোমার কষ্টের কথা তার সাথে শেয়ার করতে যাবে কিন্তু তুমি দেখবে তোমার কথা শোনার বিন্দু পরিমাণ আগ্রহ তার নেই; সবকিছুই "Show off", অভিনয় মনে হবে তখন। Best Friend-সেটাই যার কাছে তুমি সব কিছু Share-করে স্বস্তি পাবে,যাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে পারবে, যাকে নিজের একান্ত গোপন কথা বা কষ্টের কথা বলতে পারবে, যার কাছে তুমি এবং তোমার পরিবার সমান সন্মানের। এখন "বন্ধু-বান্ধবী" শব্দ গুলা শুধুই High Level-এর একটা Show off. University-এর ক্ষেত্রে এটা একটু বেশিই High level- এর।

                      "সম্পর্কটা দরকার মনের, মুখের বা অভিনয়ের নয়...।।" 

তারপরও একটা কথা রয়েই যায়- There will be a hope always...Right..??

সেই Hope- টা হলো Family- আর র্ভাগ্যক্রমে পাওয়া হাতে গোণা দু- একজন কাছের মানুষ...!!

আস্তে আস্তে যোগাযোগ কমতে শুরু করে। একটা সময় কমতে কমতে শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। হয়তো আপনার মনেই হবে না কেউ একজনের সাথে আপনার আজ কথা হয়নি। একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন সে ঠিকই মনে রেখেছে কতো ঘণ্টা, কতো সেকেন্ড কথা হয়নি। খেয়াল করলে দেখবেন শুধুমাত্র অবহেলার জন্য কিছু মানুষ আপনার থেকে অনেক দূরে সরে যাচ্ছে...। দূরে সরে যাচ্ছে না, আপনি দূরে সরে যেতে বাধ্য করছেন। কাছে আসতে চায়, আবার আসতে গিয়ে থেমে যায়। দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগে...।।

যে মানুষটির সাথে দিনে দুই তিন ঘন্টা কথা হতো, দেখা হতো প্রতিদিন...। সেই মানুষ টির সাথেই আপনার দিনের পর দিন দেখা নেই, যোগযোগ নেই...। হয়তো মাঝে মাঝে কথা হয়, অনেকটা হয়তো আপনার ইচ্ছের বিরুদ্ধে। কিন্তু একটা সময় এমনটি ছিল না। তার সাথে কথা হতো আপনার ইচ্ছেতেই, তার সাথে দেখা হতো দু'জনের ইচ্ছেতেই, দু'জনের মন মিলিয়েই। যে মানুষটি আপনার একটু প্রশয়-এ শত মাইল দূর থেকে চলে আসতে পারে আর সে আজ কাছাকাছি থেকেও বলার সাহস পায় না কিছু। শুধু আপনার নিজের বদলে যাওয়ার কারণে। প্রতিটা বদলে যাওয়া, প্রতিটা অবহেলা একটা মানুষের সুখ, ইচ্ছা গলা টিপে হত্যা করে।  

যে মানুষ আপনার একটা মেসেজ কলের জন্য রাত জেগে থাকতো, আপনার একটু অসুখ করলে, আপনার হালকা মাথা ব্যাথাতেই যার মন অস্থির হয়ে যায়। হয়তো আপনিও সচেতন মনে বা অবচেতন মনে তার অপেক্ষায় থাকতেন।  কিন্তু আজ সেই মানুষ টির নাম আপনার সামনে বললে না চিনার একটা ভাব করে কথার প্রসঙ্গ পাল্টে ফেলেন...।। ব্যাপারটা খুবই সচেতন ভাবেই করেন...।। অনেকটা এমন প্রসঙ্গটা পাল্টাতে পারলেই আপনি হাফ ছেড়ে বাঁচেন। 

আপনার কাছ থেকে পাওয়া সামান্য একটু একটু অবহেলার জন্য জন্ম নেওয়া এই কষ্ট একদিন বাড়তে থাকে তার মনে। আর আপনি ভুলে যেতে থাকেন অনেক কিছুই কিন্তু সে ভুলে না, কিচ্ছু না...।। প্রিয় কিছু সময়, কিছু কথার মাঝে কথা দেওয়া, হাসি-ঠাট্টা, শেরারিং-কেরারিং, জন্মদিনের তারিখ, প্রথম দেখা, প্রিয়-অপ্রিয় জিনিস গুলো সবই ভুলতে বসেন। হয়তো অবচেতন মনেই ভুলে যেতে চান কিন্তু সে...??!! 

তার চোখের কোণে এক ফোটা জল, মলিন মুখের হাসি অনেক প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেয়, অনেক কথাই বলে যায়...যা হয়তো আপনি দেখতে পান না বা আমি দেখতে চান না বা আপনি দেখেও না বুঝার ভান করেন।। যে অধিকার আপনি নিজে দিয়েছেন এখন সেই অধিকারের সুতো ধরে যখন টান দিচ্ছেন তখন আপনার নিজের মনে কিছু না ঘটে গেলেও তার মন ওলট- পালট হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। আর এই সুতোটা যখন ছিঁড়ে ফেলচ্ছেন তখন আপনার কাছে হয়তো কিছুই মনে হবে না কিন্তু তার কাছে...??!! ভেবেছেন কি একটি বারও...!! হয়তো না কারণ, আপনার কাছে এটা হয়তো মামলি ব্যাপার ছাড়া কিছুই না। কিন্তু তার কাছে এটা সুখ হনন করা, সুখের মৃত্যু, নিজের অস্তিত্ব হারানো, নিজের কাছে নিজের পরাজয়। 

অবহেলা হঠাৎ করে সৃষ্টি হয় না, আস্তে আস্তে হয়...। খুবই ধীর গতিতে হয়। নিজের সাথে এমন টা না হলে আপনি কখনো কারো কষ্ট বুঝতে পারবেন না। এই কষ্টটা এমন এক কষ্ট যা কখনোই প্রকাশ পায় না। মনে চাপা রয়ে যায়, একটা চাপা কষ্ট মনে একটু একটু করে লালিত হয়, একটু একটু বাড়তে থাকে। অন্য সকল কষ্ট বাহির থেকে কিছুটা অনুধাবন করা গেলেও, এই কষ্টটা আপনি কখনোই বুঝতে পারবেন না, যতক্ষণ না আপনি এর সম্মুখিন হবেন। আপনি চাইলেও বুঝতে পারবেন না এটা কতোটা মনের গভীরে ক্ষত করে। তার বুকের চিনচিনে ব্যাথা, চাপা কষ্টটা কখনোই আপনার মনের চার দেয়ালে স্পর্শ করবে না...।।

অধিকার তখনই জন্ম নেয় যখন কেউ অধিকার দেয়। অধিকার তখনই জন্মায় যখন মনের সম্পর্ক তৈরী হয়। যেখানে মন-ই পাওয়া যায় না সেখানে অধিকার রাগ বা মান অভিমানের কোন সুযোগ ই তো নেই। যা কিছু দেখি সবই ছলনা, অভিনয় ছাড়া কিছুনা। মন সে তো মহামুল্যবান, ক'জনের ভাগ্যে জোটে সে মন..???!!! 

জানেন পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছে, যাদের বাহ্যিক দিকটা দেখলে মনে হয় বোধহয় তারাই সবচেয়ে সুখী। কিন্তু তার অভ্যন্তরে কতোটা কষ্ট আর হাহাকার লুকিয়ে আছে সেটা বোঝার মতো শক্তি কারো থাকেনা। হয়তো বুঝতে কেউ চায় না। এই মানুষ গুলো বড্ড অভিনয়ও করতে পারে। অভিনয় তাঁরা করে তাদের নিজের সাথেই, নিজের মনের সাথে। দুঃখের আড়ালে সুখের আভাসটা যখন সে হাসির মাধ্যমে প্রকাশ করে, তখন মনে হয় শ্রেষ্ট অভিনেতা হিসেবে অস্কারটা তারই প্রাপ্য। একটা মানুষের খারাপ লাগার অনুভূতিটা কি আদৌ কেউ বুঝতে পারে...?? না...।। কিভাবে একটা মানুষ এতটা কষ্টকে চুপসে দিয়ে মুখে হাসি আঁকে। এদের হাসিটা কি কেউ বুঝতে পারে...?? এদের হাসির আড়ালে যে কতোটা কষ্টের অনুভূতি, কতোটা বেদনা লুকিয়ে থাকে তা কতজন মানুষই বা বুঝতে পারে, লক্ষ্য করে...? সত্যি অনেক বড় অভিনেতা তারা। নিজের মনের সাথে অভিনয় করা সব চেয়ে বড় কঠিন, সব চেয়ে বড় কষ্ট। 

বুকের মাঝে আগলে রাখা হাজারো অব্যক্ত কথা আর চাপা কষ্টটা প্রকাশ পায় তার শেষ রাতের প্রার্থনায়। সাথে থাকে কিছু চোখের অশ্রু। সারাদিন অভিনয়ের আড়ালে যে কষ্টটা জমে ছিল তা ঝেরে ফেলে দেয় তখন। প্রস্তুতি নেয় আবার অভিনয়ের অন্য একটি অধ্যায় শুরু করার জন্য, একটি নতুন দিনের।

মানুষ গুলোর মাঝে কি আছে তা কেউ বুঝতে চায় না। তারাও তো সবসময় সবার মতো হাসে, সবার সাথে চলে, সবার সাথে কথা বলে। কিন্তু একবারও মনে হয়না তার জীবনেও আছে কোন এক অশ্রু ঝরানো কাহীনি। আসলে বুঝবেই বা কিভাবে। তারা তো সেটা বুঝতেই দেয়না কখনো। আসলে কারো সেটা বোঝার মতো সময় নেই। সেও হয়তো চায় কেউ একজন তাকে বুঝুক, তার হাসির আড়ালে কষ্টও গুলো খুঁজুক। কিন্তু না, এরকম কখনোই হয়ে উঠে না... 

দুঃখ, কষ্ট, আশাহীনতা, প্রত্যাশাহীনতা, হাহাকার, ব্যর্থতা, সবকিছুই ছাপিয়ে নিয়েছে তার জীবনটা। একটু একটু করে কেড়ে নিচ্ছে তার মনের রং দিয়ে সাজানো সব রঙিন স্বপ্ন গুলো। তবুও নেই তার মাঝে কোন প্রতিক্রিয়া, নেই কোন চিৎকার, নেই কোন অশ্রু। শুধু আছে ঠোটের কোনে এক চিলতি অভিনয়ে জড়ানো হাসি। সেটা দুঃখের না সুখের সেটা শুধু সেই জানে। এই হাসিটিতে যে কতো কিছু লুকায়িত তা শুধু সেই জানে।

স্বপ্নতো সবাই দেখে। স্বপ্ন দেখতে মানা নেই। পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষ- ই স্বপ্ন দেখে। তবে বোধহয় কিছু মানুষের জন্য স্বপ্ন দেখাটাই ভুল, আশা করাটাই ভুল। তার স্বপ্নের বাস্তব কোন রুপ নেই তা জানা সর্তেও স্বপ্নের কারনে আজ সে নিদ্রাহীন, আশা গুলো নিরাশ হয়ে আজ সে অনুভূতিহীন, কেন সে প্রাণ থাকতেও প্রাণহীণ...??

প্রত্যেকটা জিনিসের পিছনেই থাকে কোন এক অজানা রহস্য। তেমনি একজন মানুষের জীবনেও থাকতে পারে এমন সব হাতাশা আর কষ্টের রহস্য। তাই তার সেই হাসিটা দেখেই ভাববেন না সে আসলেই অনেক সুখী। বরং তার হাসিটার আড়ালে কি লুকিয়ে আছে তা দেখার চেষ্টা করুন। এমনো হতে পারে আপনার কথায় সে অনেক বেশি কষ্ট পেলো কিন্তু আপনাকে বুঝতে না দিতে সে তা হাসির আড়ালে লুকালো। যদি কারনটা খুজে পেয়ে যান তবে সেটা ভুলিয়ে সত্যি মন থেকে হাসানোর চেষ্টা করুন।
সব হাসি সুখের হাসি নয়, নিজেকে লুকানোর জন্যও অনেক সময় হাসতে হয়...।। 

MARI themes

Powered by Blogger.