All those times I cried for you,  you never came,
Out of all the sports I played,
 You never showed up at one game.

 All of the awards I received,
 I never heard you clap, 
You were never there For me to sit on your lap.

 All the times I fell and scratched my knee,
 You were the one who wasn't there To comfort me. 

All those times I was bored And wanted someone to call,
 You still weren't there, Not there at all. 

All the times I feel, I wish Hold My Hand,
 It’s badly need… 
But it’s never happened.

I always tried to make you proud,
Hoping you would love me more but you never seemed to care.

 It's as like you're not here in my present, 
But you’re in my present, 
And Just like you weren't there in my past..

I try to move on But no one knows how hard it is. 
I know you love me a lot more then my expectation,
 But really it’s empty in my inside.
It’s Empty….

যে মানুষটা তোমাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে, সে মানুষটাই তোমাকে সবচেয়ে বেশি সন্দেহ করে। কারন একটাই, তোমাকে হারানোর ভয়। সে তার সবকিছুর বিনিময়ে হলেও তোমাকে চায়। তোমাকে হারাতে চায় না বলেই তার এতো সন্দেহের আয়োজন। সন্দেহ যে তোমাকে করে বিষয় টা এমন না। তার ভয় তোমার আশেপাশের মানুষদের নিয়ে। 

মানুষ প্রথম যখন প্রেমে পড়ে, তখন উচিত অনেক ভেবে চিন্তে প্রেমে পড়া। কারন ক্ষুদ্র জীবনের পথ চলায় এমন অনেকের সাথে দেখা হবে যে তোমার প্রিয় মানুষটির চেয়ে সুন্দর, তোমার প্রিয় মানুষটির চেয়ে অনেক বেশি ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন, অনেক বড় কোনো ভার্সিটির শিক্ষার্থী নতুবা বড় কোনো কোম্পানির একজন চাকুরিজীবী। তখন যদি তুমি তোমার প্রিয় মানুষটাকে ছেড়ে নতুন কারো হাত ধরে চলে যাও, তখন সে তোমাকে ছাড়া বেঁচে থাকবে কি করে? তোমাকে ছাড়া যে তার পৃথিবীতে বেঁচে থাকাটা সম্পূর্ণ অর্থহীন হয়ে দাঁড়ায় তখন!

মানুষ নাকি আবেগের বশে বলে, 'আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না'। এটা হয়তো সত্য। অনেক মানুষ বললেও খুব কম মানুষ এটা করে দেখিয়েছে। কিন্তু একটা মানুষ কখন এমনটা বলে জানো? যখন সে তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসে। তাইতো সবাই বলে, প্রেম নাকি অন্ধ। আসলেই তাই, প্রেম অন্ধ। একটা মানুষ কখন নিজেকে মেরে ফেলতে চায় জানো...? যখন তাকে বুঝার মতো, তার নীরবতা, শুন্যতা বুঝার মতো একটা মানুষও থাকে না। 

তুমি যখন কোনো বিয়ের অনুষ্ঠানে যাও, তখন সবচেয়ে বেশি চিন্তিত থাকে তোমার প্রিয় মানুষটি। যদি নতুন কারো সাথে তোমার সখ্যতা গড়ে ওঠে ! যদি নতুন কারো সাথে তোমার ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে ! যদি এর কারনে তোমাকে সে হারিয়ে ফেলে ! তাইতো সারাক্ষণ দুশ্চিন্তায় থাকে তোমাকে নিয়ে। এটা তোমাকে হারানোর ভয়, আর তুমি ভাবচ্ছো এটা সন্দেহ...!!  

রিলেশান থাকা স্বত্বেও অন্যের উপর গায়ে পড়া ভাব দেখানো ছেলে মেয়ের সংখ্যা নিতান্তই কম নয়। নিজেকে সিঙ্গেল শো করে তারা কেমন যেন একটু বেশি মজা পায়। কেননা সিঙ্গেলদের উপরই অন্যদের আকর্ষন বেশি থাকে। আর তাই বেশিরভাগই চায় নিজেকে সিঙ্গেল শো করতে। এতে করে ৫ জন সুদর্শন/সুদর্শনা তোমার দিকে এগিয়ে আসবে নতুন সম্পর্ক সৃষ্টির জন্য। কথার ছলে বন্ধুত্ব, এক সময় তা প্রেমের প্রস্তাব পর্যন্ত গড়ায়। আর তখন কেউ যদি তোমাকে প্রপোজ করে, আমি মনে করি তা মোটেও তার দোষের না। দোষটা তোমার, কারন প্রথমেই তুমি নিজেকে সিঙ্গেল দাবি করেছো। যদি নিজেকে ডাবল শো করতে, তবে এ সম্পর্ক প্রপোজাল পর্যন্ত কখনোই গড়াতো না। ডাবল শো করতে না পারলেও যদি তুমি একটু দূরত্ব রেখে চলতে তাহলে হয়তো সে এই সুযোগ পেতো না। তুমি এখানে সবার সাথে মিশে আনন্দ করছো। আর ওদিকে তোমার ভালোবাসার মানুষটি কেবলই টিন্তায় ডুবে আছে। অপেক্ষায় থাকে, কখন তুমি তাকে একটি কল দিবে, একটু রিলাক্স করবে তাকে। একটু টেনশন ফ্রি করবে তাকে।

তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসে বলেই তার এ চিন্তার আয়োজন। তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসে বলেই তোমাকে নিয়ে অতশত ভাবে। তোমাকে হারানোর ভয় কাজ করে বলেই তোমাকে এতো বেশি সন্দেহ করে। আর তুমি এটাকে অনেক বড় অপরাধ মনে করো...!!

তুমি যখন একটা সম্পর্কে জড়াও তখন তোমাকে অবশ্যই সম্পর্কের প্রতি যত্নশীল হতে হবে, Dedicated-হতে হবে, Loyal-হতে হবে। নিজের মাঝে কিছুটা হলেও পরিবর্তন আনতে হবে, কিছুটা হলেও আশাপাশের মানুষদের সাথে একটু ভিন্ন ভাবে মিশতে হবে। কিছুটা হলেও তার মন বুঝতে হবে। সম্পর্কে জড়ানোর পরোও যদি নিজের খেয়াল খুশি মতো  চলো তাহলে সম্পর্কটা হয়তো বেঁচে থাকবে কিন্তু ভালো থাকবে না। 

অনেকে বলবে, ভালোবাসায় বিশ্বাস হলো সবচেয়ে বড় ব্যপার। দেখুন, সব গুলো সম্পর্কই বিশ্বাসের উপর ভর করে দাড়িয়ে থাকে। তারপরও কেন প্রতিদিন এতো এতো সম্পর্ক ভেঙে যায়। অনেকের ১ বছর, ৫ বছর কিংবা ৮-১০ বছরের সম্পর্কও এক সময় ভেঙে যায়। তবে কি তাদের মাঝে বিশ্বাস ছিলো না ? ছিল ঠিকি...সবকিছু ঠিক-ঠাক থাকার পরও এক সময় কিছু সম্পর্ক ভেঙে যায়। এর পেছনে ঠিক কোন কারনটাকে দায়ী করবো বুঝতে পারছিনা। তবে আমি মনে করি তাদের নিজেদের মাঝে বুঝাবুঝির ভুল ছিল। সম্পর্কের মাঝে Dedication-এর অভাব ছিল। 

তবে হ্যাঁ, যাকে ভালোবাসো, তাকে মন-প্রাণ উজাড় করে ভালোবাসো। সব প্রতিকূলতায় তার সাথে থাকার সংকল্প নাও। জীবনে কোনো পরিবেশেই তাকে ফেলো চলে যেওনা। দেখবে, তোমার ভালোবাসা হবে পৃথিবীর জন্য দৃষ্টান্ত। তোমার ভালোবাসা-ই হবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ভালোবাসা।

"প্রিয় মানুষটার অভাব কখনো অন্য কাউকে দিয়ে পূরণ করা যায় না। ঠিক এই মুহূর্তে আপনি যার সাথে আছেন তার অনুপস্থিতিতে আপনি আর নতুন কাউকে দিয়ে পূরন করতে পারবেন না সে যতই ভালো মানুষ হোক না কেন। যদি পারেনও তবুও আপনার মনে হবে কোথায় যেন কিসের শূন্যতা ঠিকই রয়ে আছে ।।

এই শূন্যতা একদিনেই কারো জন্য তৈরী হয়না। কারো সাথে চলতে চলতে একটা দীর্ঘ সময়ের পর এই শূন্যতা অনুভব করা যায়। মানুষ কখনো দু'দিনের পরিচয়ে কারো জন্য কষ্ট পায়না, কাঁদে না। মানুষ তখনই কষ্ট পায় কিংবা কাঁদে যখন তার দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ছিন্ন করে কেউ চলে যায় ।।

বন্ধুদের সাথে মুভি দেখতে দেখতে হঠাৎ তার কথা মনে পড়বে। কিংবা রিকশাতে পাশের সিটটাতে তাকে অনুভব হবে অথবা ফেইসবুকেও অনেকের সাথে কথা হলেও ঐ একজনের সাথে কথা না হলে কেমন যেন ফেইসবুকটাও পানসে মনে হবে। এসব যা কিছুই হোক না কেন একজনের অভাব অন্যকেউ পূরণ করতে পারেনা ।।

বিয়ের অনুষ্ঠানে গেলে একটা পর্যায় আমি কনের সামনে গিয়ে বসি। খুব আগ্রহ নিয়ে চোখের দিকে তাকিয়ে থাকি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রায় নিশ্চিত করে বলতে পারি- এ মেয়েটি জীবনের কোন না কোন এক সময় আজকের এই দিনটিতে অন্য কাউকে চেয়েছিল।

শাড়ি ঠিক করতে গিয়ে , টিস্যু দিয়ে মুখ মুছতে গিয়ে, ক্যামেরার দিকে তাকাতে গিয়ে কোন এক ফাঁকে কী সেই মানুষটির কথা তার মনে পড়ে ??? আমি তাকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখি। কোথায় যেন পড়েছিলাম- প্রেম জন্ম নিলে মেয়েদের ঠোঁটের দু.পাশ শক্ত হয়ে কিছুটা উপরের দিকে উঠে যায়। একটি অচেনা মেয়ের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা কিছুটা বিব্রতকর। শুধু মাত্র কনের দিকে তাকিয়ে থাকা যায়। এই তাকানো বৈধ। আমি বৈধ ভাবে কনের ঠোঁট এবং চোখের দিকে তাকাই। সিগমান্ড ফ্রয়েড প্রায় ৩০ বছরের গবেষণার পর আক্ষেপ করে বলেছিলেন ''নারী কি চায় আমি জানি না"
“Was will das Weib?” ''নারী কী চায়?" যে ছেলেটি বিয়ে করছে আমি তাকেও দেখি। আজ রাতে বাসর হবে। কি কথা হবে সব কী আগে থেকে সাজানো ? আমরা আমাদের নিজস্ব গণ্ডি থেকে বের হতে পারি না।

যে মানুষটা তার স্ত্রীকে নিয়ে বিয়ের পর দার্জিলিং এ যাওয়ার Plan- করে। সে নিশ্চয়ই এক কালে তার কোন প্রেমিকাকে রাত দিন বলেছিল - কটা দিন অপেক্ষা করো। বলেছিল - সমরেশ মজুমদার এককালে যে হোটেলে বসে দার্জিলিং এর আকাশ দেখেছে তারা সে হোটেলটিতে উঠবে। স্ত্রীকে সাথে নিয়ে সমরেশের আকাশ যখন দেখা হয় সেখানে শুধুই কী পাশে বসে থাকা মানুষটি থাকে ? আকাশের অলিতে গলিতে এক কোণে কোথাও কী সেই দিনের মেয়েটি থাকে না ? জানি না আমি, কখনো কাউকে জিজ্ঞাস করিনি।

শৈশবের কোন মেয়েকে না পেয়ে যে ছেলেটা ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে বমি করেছিল, বার বার চেষ্টা করেও বলতে না পারার অপরাধে হাত ছাড়া হয়ে গেল। সিনেমার কোন রোমান্টিক দৃশ্য দেখে যে মেয়েটি কেঁদেছে একা একা। এইসব কান্না একদিন শেষ হয়। ইতিহাস ঘেটে দেখো, কাউকে না পেয়ে দু'দিন দরজা বন্ধ করে শুয়ে থাকা, দু'দিন না খেয়ে থাকা , সাহসের অভাবে ছাদ থেকে লাফিয়ে মরতে না পারা মানুষ গুলো এক সময় স্বাভাবিক হয়ে উঠে। প্রত্যেকে হাসি হাসি মুখে কমিউনিটি সেন্টারে বিয়ে করে। ডেকারেশন ঠিক মত হয়েছে নাকি সেই তদারকিও করবে। পরিসংখ্যান তাই বলে।

আপনার আশে পাশের ব্যার্থ প্রেমিক অথবা প্রেমিকাদের দিকে তাকান। ক্যালেন্ডারে একটা দাগ দিন। নিশ্চিত থাকুন এরা প্রত্যেকেই একদিন হাসি হাসি মুখে কমিউনিটি সেন্টারে যাবে। প্রত্যেকেই একদিন স্বাভাবিক হবে। শুধু কিছু একটা থেকে যাবে। সেই একটা কিছুর ভেতরে কোন কিছুই নেই। ' কোন কিছু নেই' এর ভেতরে আবার একটা কিছু থাকে।

আগুন নেভানোর পর আগুন নিভে যায় তবু একটা লালাভ ফুল্কি থাকে। সেটা আগুন না। আগুনের ছায়া। পৃথিবীর সবকিছুর অভাবই কোন না কোন কিছু দিয়ে পূরণ করা যায় কিন্তু মানুষের অভাব অন্য কোন মানুষ দিয়ে কখনো পূরণ করা যায় না। যে চলে যায় বা হারিয়ে যায় তার অস্তিত্ব ওখানেই শেষ। তার অস্তিত্ব নিয়ে অন্যকেউ আসেনা। এ জন্যই মানুষের অভাব অপূরণীয় !!"

MARI themes

Powered by Blogger.