পৃথিবীতে কোন মানুষই অন্য আরেকটা মানুষের মতো হয়না। আমরা প্রায়ই একটা কাজ করি, একজন মানুষের ভিতর আরেকজন মানুষকে খোঁজার চেষ্টা করি।একজনের সাথে আরেক জনকে মিলাতে চাই। হাত ধরলে আগের মানুষটার স্পর্শের কথা মনে পড়ে বা আরেকজন মানুষকে অনুভব করতে চাই। চোখের দিকে তাকালে মনে হয়, একদিন অন্য এক জোড়া চোখ ঠিক এভাবেই তাকিয়ে ছিলো, সেই চোখেও মায়া ছিল! আমরা নতুনের ভেতর পুরাতনকে খুঁজতে যেয়ে কখনো খেয়ালই করিনা, নতুন মানুষটাকে আবিস্কার করাই হয়নি! মনে রেখো- এই মানুষটা আর সেই মানুষটা এক নয়।
আমরা নিজের করে যা পাই, তা নিয়ে আমাদের সন্তুষ্টি আসেনা! যা হারিয়েছি টা নিয়ে আমরা অতৃপ্তিতে ভুগি সব সময়। একটা জিনিস ভালো করে খেয়াল করে দেখবে, তুমি যখন একজন মানুষের কাছে ঠকে গিয়ে আরেক জন মানুষের সাথে সম্পর্কে জড়াও, তখন নতুন মানুষটাকে জানার আগ্রহের চেয়ে পুরাতন মানুষটার কথা নতুন মানুষকে জানানোর আগ্রহ বেশি কাজ করে তোমার। তাই না...?
তুমি যখন একটা নতুন মানুষের জীবনে যাও, তখন মাঝে মাঝে এমন হয় যে, নতুনের ভেতর তুমি পুরাতনের একটা মিল পাও। সে এমন ছিল, সে এভাবে কথা বলতো, তার চাহনি এমন ছিল, তার রাগ এমন ছিল আরো অনেক কিছু। তারপর তোমার কল্পনায় নতুনের ভেতর পুরাতন জন্ম নেয়। আস্তে আস্তে পুরাতন মানুষটা মন দখল করে ফেলে। একদিন হুট করে অমিল দেখা দিলেই তুমি হয়তো বলে ফেলো "ও কখনোই আমার সাথে এমন করেনি!" এটা তোমার বর্তমান মানুষটিকে ভীষণ কষ্ট দেয়! তুলনা করা মানেই বুঝায় তুমি বর্তমানকে পেয়ে খুশি নও।
একজন মানুষের সাথে আরেকজন মানুষের আংশিক মিল থাকতে পারে কিন্তু কখনোই হুবহু মিলবেনা। জীবনে মানুষ আসবে, মানুষ যাবে। ভালোবাসা দিয়ে ভালোবাসা নিয়ে চলে যাবে। ভেঙে-চূড়ে চলে যাবে। আঙুল ধরে একটু একটু করে হাটতে হাটতে একদিন আঙুল ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে অন্য পথে। তুমি একা হবে, নিঃসঙ্গতায় আক্রান্ত হবে। ডিপ্রেশন, অনিদ্রা, উদাসীনতা তোমার রক্তে মিশে যাবে, তোমাকে গিলে খাবে। তুমি মরে যাচ্ছো ভাবতে ভাবতে বেঁচে থাকবে। পথ চলবে একা, খাবে, ঘুমাবে, শ্বাস নিবে। বেঁচে থাকতে হয় বলে বেঁচে থাকবে। তারপর একদিন নতুন কেউ হুট করে জীবনে চলে আসবে, আসবেই...। গ্রহণ করা না করা সেটা তোমার বিষয়...।
মানুষ কখনো অতোটা নিঃসঙ্গতায় বাঁচতে পারেনা। আমার কাউকে লাগবেনা বলা মানুষটাও ভেতরে ভেতরে বলে- "আমার একটা নিজের মানুষ চাই"। যখন একটা নতুন মানুষের কাছে তুমি পুরাতনের গল্প বলবে, তুমি বুঝে নিও তোমার Maturity Level- এখনো পরিপক্ক হয়নি। Mature-রা নিজের দুঃখ- কষ্টকে নিজের কাছে রাখে। এরা কখনোই তোমাকে তার মন খারাপের গল্প শোনাবেনা, কখনোই না।
তারা জানে, নিজের জীবনের এসব গল্প কেবল সাময়িক Sympathy- জোগাবো, চিরস্থায়ী কোন Solution- দিবে না। কারো করুনা পাওয়ার মতো অতোটা বোকা হলে জীবন চলে না। তুমি বরং নতুন মানুষকে আবিস্কার করতে চেষ্টা করো। মানুষ রহস্য পছন্দ করে, পৃথিবী রহস্য পছন্দ করে। নতুনে রহস্য থাকে, জানার অনেক কিছু থাকে, নতুন করে ভাব্বার অনেক কিছু থাকে। পুরাতনকে সামনে বসিয়ে নতুনকে আবিস্কার করা যায়না, পারবে না তুমি...। যে জায়গায় পুরাতন একটা গাছ রয়েছে সেখানে নতুন কোন গাছকে রোপণ করতে পারবে না, জীবনও অনেকটা এরকম।
আমি বলছিনা, তাকে ঘিরে তুমি তোমার স্মৃতি সুখ, দুঃখ - কষ্ট, যন্ত্রনাকে ভুলে যাও। দুঃখ কষ্ট একান্তই নিজের। এসব অসুখের গল্প বুকের ভেতর জমিয়ে রাখতে হয়। মাঝে মাঝে অবসরে সেসব কষ্টকে চোখের সামনে বসিয়ে দুঃখ বিলাস করা লাগে। দুঃখ বিলাসের চেয়ে সুখের আর কিছু নেই। ধরো নতুনের সাথে এক প্লেটে ভাত খাওয়া শেষে বেলকনিতে বসে আকাশের দিকে তাকিয়ে পুরাতনকে মনে করে দু'মিনিট Nostalgic- হতে পারো। একটা ঘোর এসে দু'মড়ে মুচড়ে দিয়ে যাবে নিমিষেই। আবার ঘরে ফিরে নতুনের বুকে মুখ গুজে বসে থাকো। যে জিনিস জীবনে নেই, সে জিনিসের পিছে সময় বিনিয়োগ করার চেয়ে যে জিনিস জীবনে আছে, তার পেছনে সময়কে বিনিয়োগ করো। তখন জীবনে কিছু হলেও পাবে, ভাল কিছুই পাবে।
জীবনটা এমনই...।। এখানে অভিনয় করতে হয়, ভালো থাকার ভান করতে হয়, মিথ্যে মিথ্যে ভালোবাসতে হয়, ভুলে যাওয়ার অভিনয় করতে হয়, সব কিছু অভ্যাস করে নিতে হয়। Adjustment-করে নিতে হয় জীবনের সাথে, মনের সাথে, পরিবেশের সাথে। তুমি চাইলেই তোমার সুখের ভাগ সবাইকে দিতে পারো কিন্তু দুঃখ কষ্ট পারবে না কখনোই। কেউ বুঝবে না তোমার কষ্ট, কেউ শুনবে না তোমার মনের আর্তনাথ। দুঃখ কষ্টই তোমার নিজের অর্জন। এই দুঃখ কষ্ট তোমার একান্ত নিজের।
এসব অপ্রাপ্তিই তোমাকে আস্তে আস্তে বড় হতে শেখাবে। Mature- হতে শিখাবে। পরিপক্কতা এনে দিবে। কিছু জিনিস যত্ন করে নিজের কাছে রেখে দিতে হয়। নতুনকে আবিষ্কার করো, তার প্রাপ্যটুকু বুঝিয়ে দাও। পুরাতন সে তো এক অমিমাংশিত জীবনের গল্প, সে জীবনে নেই; কখনো আসবেও না। অতিতকে ভাবতে গিয়ে বর্তমান কে নষ্ট করতে নেই। বেঁচে থাকার এইসব যুদ্ধে, কতকিছু আসে আবার চলে যায়। অথচ, কারো মতো কেউ আর আসে না, কেউ কারো মতো নয়।
আমার নাম লিলিয়ান এন. এটি আমার জীবনের একটি খুব আনন্দের দিন কারণ ডক্টর সাগুরু আমাকে আমার প্রাক্তন স্বামীকে তার জাদু এবং প্রেমের মন্ত্র দিয়ে ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করেছেন। আমি 6 বছর ধরে বিবাহিত ছিলাম এবং এটি খুব ভয়ানক ছিল কারণ আমার স্বামী সত্যিই আমার সাথে প্রতারণা করছিল এবং বিবাহবিচ্ছেদ চাইছিল কিন্তু যখন আমি ইন্টারনেটে ডাঃ সাগুরুর ইমেল দেখতে পেলাম যে কীভাবে তিনি এত লোককে তাদের প্রাক্তন ফিরে পেতে সাহায্য করেছেন এবং সম্পর্ক ঠিক করতে সাহায্য করুন। এবং মানুষ তাদের সম্পর্কে সুখী হতে. আমি তাকে আমার পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করলাম এবং তারপর তার সাহায্য চাই কিন্তু আমার আশ্চর্যের জন্য, তিনি আমাকে বলেছিলেন যে তিনি আমাকে আমার ক্ষেত্রে সাহায্য করবেন এবং এখানে আমি এখন উদযাপন করছি কারণ আমার স্বামী ভালোর জন্য সম্পূর্ণভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। সে সবসময় আমার পাশে থাকতে চায় এবং আমার বর্তমান ছাড়া কিছুই করতে পারে না। আমি সত্যিই আমার বিবাহ উপভোগ করছি, কি একটি মহান উদযাপন. আমি ইন্টারনেটে সাক্ষ্য দিতে থাকব কারণ Dr.saguru সত্যিই একজন সত্যিকারের বানান নিক্ষেপকারী। আপনার কি সাহায্য দরকার তাহলে এখনই ইমেলের মাধ্যমে ডাক্তার সাগুরুর সাথে যোগাযোগ করুন: drsagurusolutions@gmail.com তিনিই আপনার সমস্যার একমাত্র উত্তর এবং আপনাকে আপনার সম্পর্কের মধ্যে সুখী করে তোলে। এবং তার মধ্যে নিখুঁত
ReplyDelete1 প্রেমের বানান
2 জিতে প্রাক্তন ফিরে
3 গর্ভের ফল
4 বানান প্রচার
5 বানান সুরক্ষা
6 ব্যবসায়িক বানান
7 ভালো কাজের বানান
8 লটারি বানান এবং কোর্ট কেস বানান