ভালো ছেলেরা সাধারনত একটা আদর্শের মধ্য দিয়ে বড় হয়। যেমন: খুব কম সংখ্যক বন্ধু থাকা, মেয়েদের সাথে না মেশা, পরিস্থিতি যেমন-ই হোক না কেন মাথা ঠাণ্ডা রাখা, সিগারেট না খাওয়া, প্রেম ঘটিত ব্যাপার থেকে দূরে থাকা, রাস্তার মোড়ে আড্ডা না দেওয়া, নিয়মিত নামায পড়া, পড়াশোনা সঠিক ভাবে চালিয়ে যাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি...।।
চারদিকে যখন বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ড, ডেটিং, ভ্যালেন্টাইন ডে, আরো কতো ডে এর জয়-জয়কার তখন এমন আদর্শিক ভদ্র ছেলেদের সিঙ্গেল থাকাটা আমার কাছে বড়ই বেমানান লাগে।এদের অন্তরে অফুরন্ত ভালোবাসা থাকলেও বাস্তবে এরা নীরবই থাকে। এতোটাই নীরব যে তাদের মাঝে মন বলতে কিছু যে আছে সেটা বুঝার উপায়ও মাঝে মাঝে থাকে না, আশে পাশের মানুষ বুঝতেও পারে না। অনেকে প্রশ্ন করে বসে- "তোমার মন আছে...!!??"
এদের সিঙ্গেল থাকার কারণ গুলো হলো- এরা খুব বেশি চাপা স্বভাবের হয়। অর্থাৎ "বুক ফাটলেও মুখ ফোটে না"।এরা এতোটাই চাপা স্বভাবের হয় যে বিন্দু পরিমাণ Emotion, Feelings- পাশের মানুষটির কাছে, ভাললাগার মানুষটির কাছে বা খুব কাছের বন্ধুটির কাছে প্রকাশ করে না। নিজের মাঝে জমিয়ে রাখতে রাখতে নিজের মাঝে একটা অসীম জগত সৃষ্টি করে ফেলে। সে জগত-এ শুধু সেই বসবাস করে।এরা কাউকে Impress- করা তো দূরে থাক, ভালভাবে হেসে একটু কথা পর্যন্ত বলে না।এরা মেয়েদের পিছনে কখনও ঘুরেনা, কোনো মেয়েকে মনের অজান্তে ভালোবেসে ফেললেও সেই খবরটা ছেলেটার ডায়েরী আর মন ছাড়া আর কেউ জানেনা। ভুল করেও সেই মেয়েটির সামনে গিয়ে বলে না।তাঁরা অপেক্ষায় থাকে মেয়েটা যেন তার অনুভূতি, ভালোলাগাটা বুঝতে পেরে কাছে আশে, পাশে থাকে, ভালবাসে। এরা নিজের চারিপাশে এক ধরনের শক্ত আবরণ দিয়ে ঢেকে রাখে। কেউ সেই আবরণ ভেদ করে সেই সরল মনের ভাষা পড়ে না।
গোছালো এই ছেলে গুলো সব সময় মেয়েদের নজরের বাইরে-ই থাকে। সত্যি কথা হলো, সিঙ্গেল মেয়েরা সচরাচর আদর্শ ছেলের প্রেমে খুব একটা পড়ে না। কারণ, মেয়েরা অগোছালো ছেলেদের পছন্দ করে। যে ছেলেটা ক্লাসে দুষ্টামি করে, আড্ডা বাজিতে মেতে থাকে, যার বাইক আছে এমন ছেলে, যে কথার ফুল ঝুড়িতে মন ভোলাতে পারে।।
আর এজন্যই বুকের ভেতর অসীম ভালোবাসা থাকা সত্ত্বেও ভদ্র ছেলেদের সিঙ্গেলই থাকতে হয়, কারণ তাঁরা কথার ফুল ঝুড়ি দিয়ে মন ভোলাতে পারে না।।
তবে তাঁরা মনে মনে সব সময়-ই ভাবে, কল্পনা করে কেউ একজন আসবে তার জীবনে, কেউ একজন তাকে উজার করে ভালবাসবে, তার মনের কথা গুলো বাহিরের আবরণ ভেদ করে পড়বে।। সে হয়তো এটাও জানে তার এই ভাবনাটা ভাবনার মাঝেই সীমাবধ্য, বাস্তবে এর কোন রুপ নেই...।।
চারদিকে যখন বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ড, ডেটিং, ভ্যালেন্টাইন ডে, আরো কতো ডে এর জয়-জয়কার তখন এমন আদর্শিক ভদ্র ছেলেদের সিঙ্গেল থাকাটা আমার কাছে বড়ই বেমানান লাগে।এদের অন্তরে অফুরন্ত ভালোবাসা থাকলেও বাস্তবে এরা নীরবই থাকে। এতোটাই নীরব যে তাদের মাঝে মন বলতে কিছু যে আছে সেটা বুঝার উপায়ও মাঝে মাঝে থাকে না, আশে পাশের মানুষ বুঝতেও পারে না। অনেকে প্রশ্ন করে বসে- "তোমার মন আছে...!!??"
এদের সিঙ্গেল থাকার কারণ গুলো হলো- এরা খুব বেশি চাপা স্বভাবের হয়। অর্থাৎ "বুক ফাটলেও মুখ ফোটে না"।এরা এতোটাই চাপা স্বভাবের হয় যে বিন্দু পরিমাণ Emotion, Feelings- পাশের মানুষটির কাছে, ভাললাগার মানুষটির কাছে বা খুব কাছের বন্ধুটির কাছে প্রকাশ করে না। নিজের মাঝে জমিয়ে রাখতে রাখতে নিজের মাঝে একটা অসীম জগত সৃষ্টি করে ফেলে। সে জগত-এ শুধু সেই বসবাস করে।এরা কাউকে Impress- করা তো দূরে থাক, ভালভাবে হেসে একটু কথা পর্যন্ত বলে না।এরা মেয়েদের পিছনে কখনও ঘুরেনা, কোনো মেয়েকে মনের অজান্তে ভালোবেসে ফেললেও সেই খবরটা ছেলেটার ডায়েরী আর মন ছাড়া আর কেউ জানেনা। ভুল করেও সেই মেয়েটির সামনে গিয়ে বলে না।তাঁরা অপেক্ষায় থাকে মেয়েটা যেন তার অনুভূতি, ভালোলাগাটা বুঝতে পেরে কাছে আশে, পাশে থাকে, ভালবাসে। এরা নিজের চারিপাশে এক ধরনের শক্ত আবরণ দিয়ে ঢেকে রাখে। কেউ সেই আবরণ ভেদ করে সেই সরল মনের ভাষা পড়ে না।
গোছালো এই ছেলে গুলো সব সময় মেয়েদের নজরের বাইরে-ই থাকে। সত্যি কথা হলো, সিঙ্গেল মেয়েরা সচরাচর আদর্শ ছেলের প্রেমে খুব একটা পড়ে না। কারণ, মেয়েরা অগোছালো ছেলেদের পছন্দ করে। যে ছেলেটা ক্লাসে দুষ্টামি করে, আড্ডা বাজিতে মেতে থাকে, যার বাইক আছে এমন ছেলে, যে কথার ফুল ঝুড়িতে মন ভোলাতে পারে।।
আর এজন্যই বুকের ভেতর অসীম ভালোবাসা থাকা সত্ত্বেও ভদ্র ছেলেদের সিঙ্গেলই থাকতে হয়, কারণ তাঁরা কথার ফুল ঝুড়ি দিয়ে মন ভোলাতে পারে না।।
তবে তাঁরা মনে মনে সব সময়-ই ভাবে, কল্পনা করে কেউ একজন আসবে তার জীবনে, কেউ একজন তাকে উজার করে ভালবাসবে, তার মনের কথা গুলো বাহিরের আবরণ ভেদ করে পড়বে।। সে হয়তো এটাও জানে তার এই ভাবনাটা ভাবনার মাঝেই সীমাবধ্য, বাস্তবে এর কোন রুপ নেই...।।
Post a Comment