মানুষমাত্রই নিঃসঙ্গ-হাজারো কোলাহল, চেনা অচেনা লোকের ভিড়ে, উৎসবে আনন্দে, কর্মব্যস্ততায় থাকলেও, মানুষ কিন’ মনের দিকে একাকী-পৃথিবীতে আসে একা এবং বিদায়ও নেয়, সেভাবেই। নিঃসঙ্গতা কী বা কেন বা কোথায় এর উৎস, এর সঠিক ব্যাখা নেই, যদিও বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে মনের।
মনোবিজ্ঞানীদের মতে, ‘যখন মানুষ নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারায়, অথবা যখন মনে করে তার নিজের বিশ্বাস ও আচরণের কোন সার্থকতা নেই অথবা এক ধরনের আদর্শহীনতা বা সংযোগহীনতা কাজ করে তখনই মানুষ নিজেকে আড়াল করতে চায় অথবা নিজেই নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে”। আবার অনেকে পারিপার্শ্বিক কারণেও নিঃসঙ্গতায় আক্রান্ত হয়-আশেপাশে কেউ নেই, নির্ভরতার বা ভালবাসার – অতঃপর সে যেন নির্জন দ্বীপের একজন। এমন কি কখনো হয়না? চারদিকে ব্যস্ততা, গুঞ্জন, কোলাহল, আলাপ, কলকাকলি অথচ নিজে যেন এক অপার শূন্যতায়-মনের মাঝে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতার অন্ধকারে যেন ক্রমশ তলিয়ে যাচ্ছি অথচ অনেকেই, স্বভাবে অন্তর্মুখী-কারো সান্নিধ্য তার একাকীত্ব লাঘব করে না বরং মনে নির্জনতার আকণ্ঠ পিপাসা-আর এখানে কাঙ্ক্ষিত সান্নিধ্য শুধুমাত্র একজনের, যে খুব কাছের-সুখের, দুঃখের সঙ্গী এবং নির্ভয় নির্ভরতার নিশ্চিত আশ্বাস।
মনোবিজ্ঞানীদের মতে, ‘যখন মানুষ নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারায়, অথবা যখন মনে করে তার নিজের বিশ্বাস ও আচরণের কোন সার্থকতা নেই অথবা এক ধরনের আদর্শহীনতা বা সংযোগহীনতা কাজ করে তখনই মানুষ নিজেকে আড়াল করতে চায় অথবা নিজেই নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে”। আবার অনেকে পারিপার্শ্বিক কারণেও নিঃসঙ্গতায় আক্রান্ত হয়-আশেপাশে কেউ নেই, নির্ভরতার বা ভালবাসার – অতঃপর সে যেন নির্জন দ্বীপের একজন। এমন কি কখনো হয়না? চারদিকে ব্যস্ততা, গুঞ্জন, কোলাহল, আলাপ, কলকাকলি অথচ নিজে যেন এক অপার শূন্যতায়-মনের মাঝে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতার অন্ধকারে যেন ক্রমশ তলিয়ে যাচ্ছি অথচ অনেকেই, স্বভাবে অন্তর্মুখী-কারো সান্নিধ্য তার একাকীত্ব লাঘব করে না বরং মনে নির্জনতার আকণ্ঠ পিপাসা-আর এখানে কাঙ্ক্ষিত সান্নিধ্য শুধুমাত্র একজনের, যে খুব কাছের-সুখের, দুঃখের সঙ্গী এবং নির্ভয় নির্ভরতার নিশ্চিত আশ্বাস।
Post a Comment